পাখি

346 পোস্ট - 73 সহকর্মী

মাসিক অনুদান পাওয়া যায়নি

গ্রুপ লিষ্ট অনুদান

 

পাখি

 

@ এই গ্রুপে শুধুমাত্র পাখি বিষয়ক আলোকচিত্র/গ্রাফিক্স পোস্ট করা যায়। পোস্ট অনুমোদনের জন্য ৬-১২ ঘন্টা অপেক্ষা করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।


@ নিচে প্রদর্শিত ক্যাটাগরী/ট্যাগের বাইরে কোনো কনটেন্ট অনুমোদন/প্রকাশ করা হয়না। ভুল ক্যাটাগরী/ট্যাগ যুক্ত পোস্ট বাতিল করা হয়। ভবিষ্যতে চাহিদানুযায়ী নতুন ক্যাটাগরী/ট্যাগ যুক্ত করা হবে।


@ গ্রুপে কনটেন্ট পোস্টের পূর্বে এর উদ্দেশ্য, ভবিষ্যত লক্ষ্য এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য জেনে নেয়ার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। নিচে এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।


ক্যাটাগরী

পাখির রং পাখির বৈশিষ্ট্য পাখির আচরন পাখির জীবনধারা পাখি-অন্যান্য শট টাইপ এঙ্গেল টাইপ অবস্থান

ট্যাগ

সাদা কালো বাদামী ধূসর বেগুনী নীল সবুজ হলুদ কমলা লাল গোলাপী নিঃসঙ্গ দলবদ্ধ নিশাচর হিংস্র স্টাইলিশ লম্বালেজ পরিযায়ী বিপন্ন দূর্লভ চাহনী ধ্যানমগ্ন গম্ভীর কৌতুহলী রোমান্টিক অভিমান বন্ধুত্ব ঝগড়া বিরক্ত উত্তেজিত গ্রামীন আরবান উড়ন্ত বন্দী সী বার্ড পার্ফেক্ট মোমেন্ট এক্সট্রিম ক্লোজ শট ক্লোজ শট মিড-ক্লোজ শট মিড শট ফুল শট লং শট গ্রাউন্ড এঙ্গেল নি এঙ্গেল লো এঙ্গেল হিপ এঙ্গেল শোল্ডার এঙ্গেল হাই এঙ্গেল বার্ডস আই এরিয়াল ঢাকা চট্টগ্রাম রাজশাহী খুলনা বরিশাল সিলেট ময়মনসিংহ রংপুর বাচ্চা জুটি মা বাবা বাসস্থান শিকার লড়াই খাবার

ইমেজ টাইপ

আলোকচিত্র   রাস্টার   ভেক্টর  

ফেসবুকে ৫মিনিটেরও কম সময়ে ফটোগ্রাফি, আর্ট অথবা ডিজাইন বিষয়ে গ্রুপ তৈরী করা যায়। এখানে ইচ্ছে হলেই গ্রুপ খোলা যায়। ফলাফল, এক ‘পাখি’ বিষয়ে অসংখ্য গ্রুপ।

 

একই বিষয়ে অসংখ্য গ্রুপ থাকায়, একব্যক্তি একাধিক গ্রুপে জয়েন করেন। প্রতিদিন ৪-৫টি গ্রুপে পোস্ট দেয়ার পর, বাকি গ্রুপগুলোতে পোস্ট করার আগেই তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েন। হাজার সদস্যের গ্রুপে, পোস্ট দিলে ২০-৩০টার বেশি রিঅ্যাকশন পাওয়া যায়না। পোস্টকারী যথাযথ রিঅ্যাকশন, মতামত না পেয়ে ধীরে ধীরে গ্রুপের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। সদস্যদের উদ্বীপ্ত এবং ধরে রাখতে সক্ষম গ্রুপের সংখ্যা খুবই কম। এতো পরিশ্রমের পরেও গ্রুপগুলোতে যে সুবিধাগুলো পাওয়া যায়না-

 

  • ​​​​​​​একজন সদস্যের দৈনিক পোস্ট লিমিট দক্ষতা অনুসারে নিয়ন্ত্রন করা যায়না।
  • গ্রুপে একজন সদস্য কতো পয়েন্ট পেয়েছেন, কয়জনকে রিভিউ দিয়েছেন, কতোখানি সক্রিয়; তা জানা যায়না।
  • গ্রুপের মাসিক জনপ্রিয় সদস্য এবং কনটেন্ট প্রকাশ করা যায়না।
  • একটি ছবি/ইমেজ কয়টি গ্রুপে প্রকাশ হয়েছে এবং কোথায় কতো পয়েন্ট পেয়েছে, তা জানা পাওয়া যায়না।
  • কনটেন্ট কপিরাইট উল্ল্যেখ করা যায়না এবং চুরি/কপিকৃত কনটেন্ট চিহ্নিত করা যায়না।
  • গ্রুপ সদস্যদের জন্য অনলাইন ভিত্তিক কনটেস্ট, প্রদর্শনী আয়োজন করা যায়না।
  • গ্রুপে ইমেজ ক্রয়-বিক্রয় করা যায়না।
  • নির্বাচনের মাধ্যমে গ্রুপের জন্য দক্ষ ‘এডমিন প্যানেল’ গঠন করা যায়না।
  • সদস্যদের প্রেরনা দিতে অনুদান ঘোষনা অথবা দায়িত্বপ্রাপ্ত এডমিনদের জন্য আয়ের ব্যবস্থা করা যায়না।
  • গ্রুপগুলোর সুনির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য না থাকায়, বহু বছর গ্রুপে থেকেও সদস্যদের কোনো ভবিষ্যত তৈরী হয়না।

 

 

আমারপিক্স.কম গ্রুপ

উপরের বিষয়গুলো মাথায় রেখে আমারপিক্স.কম বাংলাদেশী প্রেক্ষাপটে ভিন্ন পদ্ধতির ‘গ্রুপ’ তৈরীর পরিকল্পনা করেছে। ফেসবুক গ্রুপের মতো এই ‘গ্রুপ’ তৈরী করা যায়না। এখানে নির্দিষ্ট বিষয়ে ‘গ্রুপ’ তৈরী করা থাকে এবং যে কেউ বিষয় ভিত্তিক পোস্টের মাধ্যমে গ্রুপগুলোতে অংশগ্রহন করতে পারেন।

 

গ্রুপের দক্ষ সদস্যদের মধ্য থেকে, অনলাইন ভোটে প্রতিবছর ‘এডমিন প্যানেল’ নির্বাচন করা যায়। এডমিনবৃন্দ গ্রুপের নামে ইভেন্ট আয়োজন, অনুদান, বিজ্ঞাপন এবং প্রকাশিত কনটেন্ট নিয়ন্ত্রন করতে পারেন। ৩ ক্যাটাগরীর গ্রুপ’ নিয়ে কাজ চলছে-

 

ক।  ইমেজ গ্রুপ (পরীক্ষাধীন)

সুনির্দিষ্ট কিওয়ার্ড/বিষয়ে তৈরীকৃত গ্রুপগুলোতে আলোকচিত্র এবং ডিজাইন পোস্ট করা যায়। যেমন- কোডিভ ১৯, প্রকৃতি ও জলবায়ু, পাখি, বন্য জীবন, শিশু, পোট্রেট, সম্পর্ক, খাবার, ধর্মীয় বিশ্বাস, উৎসব, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, খেলা, টুরিজম, পেশা, বানিজ্য, যানবাহন, অবকাঠামো, জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব, ব্রান্ডিং, পুরোনো ছবিসহ; এমন অসংখ্য গ্রুপ তৈরী হবে।

 

খ। রাইটার  গ্রুপ (পরিকল্পনাধীন)

এই গ্রুপে লেখকবৃন্দ ভিজুয়াল আর্ট বিষয়ে দেশী-বিদেশী খবর, ফিচার, টেকনিক্যাল রিভিউসহ; নানা বিষয়ে পোস্ট করতে পারবেন।

 

গ। শিক্ষা গ্রুপ (পরিকল্পনাধীন)

ভিজুয়্যাল আর্ট বিষয়ে অন্যকে শেখাতে আগ্রহী ব্যক্তিগন এই ‘গ্রুপ’গুলোতে আর্টিকেল, পরামর্শ, টিউটোরিয়াল এবং ভিডিও পোস্ট করতে পারবেন। এখানে নিজের তৈরী ইউটিউব ভিডিও প্রমোট করা যাবে।

 

প্রতিটি গ্রুপে গ্রুপ সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য দেয়া থাকে। বর্তমানে পরীক্ষামূলকভাবে শুধু ইমেজ গ্রুপের কার্যক্রম চালু হয়েছে। গ্রুপ সদস্যদের অভিযোগ এবং পরামর্শের ভিত্তিতে টেকনিক্যাল সমস্যাগুলো সমাধান করে পরবর্তী ক্যাটাগরীর গ্রুপগুলো পর্যায়ক্রমে প্রকাশ করা হবে। 

 

‘গ্রুপ’ সদস্যদের আপলোডকৃত কনটেন্ট দিয়ে গ্রুপগুলো সমৃদ্ধ হয়। আমারপিক্স.কম নেটওয়ার্কে গ্রুপ সদস্যদের জন্য বৃহত্তর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। তাই গ্রুপ সদস্যদের বিশেষভাবে পরিচিত করতে ‘সহকর্মী’ শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। ‘গ্রুপে’ পোস্ট করার পর, পোস্টকারীর নামে একটি স্বতন্ত্র [সহকর্মী প্রোফাইল] তৈরী হয়। উক্ত গ্রুপে তার সক্রিয়তার রিপোর্ট এই প্রোফাইলে প্রদর্শিত হয়। নিচের ইমেজে গ্রুপ সহকর্মী প্রোফাইল সম্পর্কে ধারনা দেয়া হলো-

 

 

সহকর্মী পয়েন্ট

প্রতিটি গ্রুপে একজন ‘সদস্য’ যে পয়েন্ট অর্জন করেন, তাই ‘সহকর্মী পয়েন্ট’। এই পয়েন্ট গ্রুপে, বিভাগে, জেলায়, থানায় জনপ্রিয় হতে এবং অনুদান পেতে মূখ্য ভূমিকা পালন করে। একই সাথে এই সহকর্মী পয়েন্ট গ্রুপে, বিভাগে, জেলা এবং থানা ভিত্তিক সংগঠনের নির্বাচনে অংশগ্রহনের ক্ষেত্রে দরকার পরে। গ্রুপে প্রাপ্ত পয়েন্ট ‘সদস্য স্কোরের’ সাথেও যোগ হয়। বর্তমানে যেসব বিষয়ে গ্রুপে একজন সহকর্মীর পয়েন্ট যোগ হয়-

 

  • গ্রুপে কনটেন্ট পোস্টের সময় সঠিক ক্যাটাগরী নির্বাচন করলে।
  • আপলোডকৃত পোস্টে গ্রুপের অন্যান্য সদস্যরা রিভিউ প্রদান করলে।
  • গ্রুপে প্রকাশিত অন্যের পোস্টে রিভিউ দিলে।

  • ভবিষ্যতে গ্রুপে পয়েন্ট প্রাপ্তির আরো বিষয় যুক্ত হবে। 

 

 

প্রাপ্ত ‘সহকর্মী পয়েন্টে’র ভিত্তিতে একজন ‘গ্রুপ সহকর্মী’ যে সুবিধাগুলো পেতে পারেন-

 

ক) ‘গ্রুপ সহকর্মী’  মাসিক অনুদান

কোনো ‘গ্রুপে’ ১০০জন ‘সহকর্মী’ যুক্ত হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে [শিল্পানুদান] সিস্টেম চালু হয়। মাস শেষে প্রাপ্ত অনুদানের ৭০% ‘গ্রুপে’র জনপ্রিয় সহকর্মীদের মাঝে অবস্থান অনুযায়ী ক্রমহারে ভাগ করা হয়। এই বিষয়ে আরো দেখুন [০৬. শিল্পানুদান]  

 

খ) ‘গ্রুপ এডমিন’ মাসিক সম্মানী

প্রতিটি ‘গ্রুপ’ স্বতন্ত্রভাবে পরিচালনার জন্য নির্বাচনের মাধ্যমে ‘এডমিন প্যানেল’ গঠিত হয়। গ্রুপ আয়ের ২০% এডমিন সদস্যদের মাঝে ‘মাসিক সম্মানী’ হিসেবে পরিশোধ করা হয়। এই বিষয়ে আরো দেখুন [০৬. শিল্পানুদান]  

 

গ. ‘এরিয়া সহকর্মী’  মাসিক অনুদান

প্রতিটি বিভাগ, জেলা এবং থানাকে এক একটি ‘স্পট’ বা ‘এরিয়া’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। কোনো  বিভাগ, জেলা অথবা থানায়  ১০০জন ‘সহকর্মী’ হিসেবে যুক্ত হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে [শিল্পানুদান] সিস্টেম চালু হয়। নির্দিষ্ট কোনো বিভাগ/জেলা/থানা’র নামে অনুদান ঘোষনা হলে, মাস শেষে শুধুমাত্র উক্ত বিভাগ/জেলা/থানা’র ‘মাসিক সেরা’ সহকর্মীদের মাঝে প্রাপ্ত অনুদানের ৭০% ভাগ হয়। এই বিষয়ে আরো দেখুন [০৬. শিল্পানুদান]  

 

ঘ. ‘এরিয়া এডমিন’ মাসিক সম্মানী

‘গ্রুপ সহকর্মীরা’ অনলাইন নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে নিজ বিভাগ, জেলা এবং থানা ভিত্তিক সংগঠন নিয়ন্ত্রন এবং পরিচালনা করতে পারেন। এরিয়ায় প্রাপ্ত অনুদানের ২০% এই এডমিন সদস্যদের মাঝে ‘মাসিক সম্মানী’ হিসেবে পরিশোধ করা হয়। এই বিষয়ে আরো দেখুন [০৬. শিল্পানুদান]  

 

 

 

ঙ. ফাউন্ডার এডমিন সম্মানী

প্রতিটি গ্রুপ/এরিয়ায় নির্বাচিত ‘প্রথম কমিটি’র সদস্যবৃন্দ পুরো মেয়াদ শেষ করলে, স্বয়ংক্রিয়ভাবে [ফাউন্ডার এডমিন] হিসেবে বিবেচিত হবেন। এই সহকর্মীরা নেটওয়ার্কের প্রথম ভিত্তি, তাই আমারপিক্স.কম তাদের প্রতি যথাযথ কৃতজ্ঞতা প্রদর্শনে অঙ্গীকারাবদ্ধ। প্রতিটি গ্রুপ/বিভাগ/জেলা/থানা’র প্রতি মাসের আয়ের ১% এই [ফাউন্ডারদের] জন্য বরাদ্ধ থাকবে, যা তারা আজীবন পেতে থাকবেন।

 

প্রতিটি গ্রুপে নির্দিষ্ট বিষয়ে পোস্ট করা যায়। কোনো গ্রুপে শুধুমাত্র আলোকচিত্র, কোনো গ্রুপে শুধুমাত্র ডিজিটাল পেইন্টিং অথবা গ্রাফিক ডিজাইন। আবার কোনো গ্রুপে সবই পোস্ট যায়। যে গ্রুপে পোস্ট করতে আগ্রহী, তার [আপলোড] বাটনে ক্লিক করুন। গ্রুপে দুইভাবে পোস্ট করা যায়-

 

 

 

 

ক। গ্যালারী থেকে শেয়ার

আপনার একাউন্টে আপলোডকৃত পোস্ট থেকে ছবি/ইমেজ নির্বাচন করুন। গ্রুপে যে ধরনের কনটেন্ট টাইপ দেয়া থাকবে, শুধুমাত্র সেগুলোই শেয়ার/গ্যালারী অপশনে দেখতে পাবেন। অর্থাৎ যদি উক্ত গ্রুপে শুধু আলোকচিত্র দেয়া যায়, তাহলে গ্যালারীতে আপনি শুধুমাত্র আপনার পোস্টকৃত আলোকচিত্রগুলো পাবেন। বিষয়ের সাথে মিল রেখে ক্যাটাগরী এবং ট্যাগ নির্বাচন করুন এবং পোস্ট করুন। কোনো গ্রুপে একটি ইমেজ একবার পোস্ট করার পর তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্যালারী থেকে হাইড হযে যায়। অর্থাৎ পরবর্তীতে এই গ্রুপে পোস্টকালীন উক্ত পোস্টকৃত ইমেজটি আর শো করেনা।

 

খ। নতুন আপলোড (প্রক্রিয়াধীন)

গ্যালারী থেকে শেয়ার না করে নতুন পোস্ট করতে চাইলে আপলোড বাটন ক্লিক করে আপনার কনটেন্ট নির্বাচন করুন। কনটেন্টের ধরন, কপিরাইট, ক্যাটাগরী এবং ট্যাগ নির্বাচন করে সাবমিট করুন। নতুনভাবে আপলোডকৃত  ছবি/ইমেজ আপনার মূল প্রোফাইলেও শো হবে।

 

গ্রুপের পোস্ট এপ্রুভাল সিস্টেমে [অটো এপ্রুভাল] অপশন চালু থাকলে সাবমিটকৃত পোস্ট সরাসরি গ্রুপে প্রকাশ হয়। [এডমিন এপ্রুভাল] চালু করা থাকলে, গ্রুপ এডমিন অনুমোদনের পর তা প্রকাশ পায়। গ্রুপে কনটেন্ট পোস্টের ক্ষেত্রে নিচের ভিডিওটি আপনাকে সাহায্য করতে পারে। [কনটেন্ট পোস্ট ভিডিও]

 



 

গ্রুপে ছবি/ইমেজ পোস্ট শর্তাবলী

 

  • কনটেন্টের মান অবশ্যই মানসম্মত হতে হবে। গ্রুপে ঘোষিত/প্রদর্শিত ক্যাটাগরী এবং ট্যাগের বাইরে অথবা মানহীন কনটেন্ট গ্রুপে গ্রহন করা হয়না।
  • একই কনটেন্ট একটি গ্রুপে সর্বোচ্চ একবার শেয়ারের মাধ্যমে পোষ্ট করা যায়।
  • পোস্টে সম্পর্কহীন ক্যাটাগরী এবং ট্যাগ যুক্ত করলে পোস্ট বাতিল করা হবে।
  • পোস্টকৃত কনটেন্ট এর ক্যাটাগরী এবং ট্যাগ পরবর্তীতে এডিট করা যায়না।
  • বিক্রয়, সংরক্ষিত এবং CC0; এই ৩টি কপিরাইটে গ্রুপে পোস্ট করা যায়।
  • নেটওয়ার্ক এডমিন অথবা গ্রুপ এডমিন, কারন দর্শানো ব্যতিরেকে গ্রুপে পোস্টকৃত/প্রকাশিত যে কোনো কনটেন্ট স্থগিত, বাতিল এবং ডিলিট করার অধিকার সংরক্ষন করেন।
  • গ্রুপ সহকর্মীর প্রাইভেসী পলিসি, নেটওয়ার্কে সদস্যদের জন্য ঘোষিত প্রাইভেসী পলিসি অনুসারে পরিচালিত হবে।
  • গ্রুপে প্রকাশিত সমস্ত তথ্য (কনটেন্ট এবং আয়-ব্যয় হিসাব) পাবলিক তথ্য হিসেবে উন্মুক্তভাবে প্রকাশ করা হবে।
  • গ্রুপে কনটেন্ট অনুমোদন নীতিমালা, আমারপিক্স.কম নেটওয়ার্কের নীতিমালা অনুযায়ী পরিচালিত হবে। https://bit.ly/2EOnc2l

 

আমারপিক্স.কম বাংলাদেশের ৮ বিভাগ, ৬৪ জেলা এবং ৬৫০ থানায় অনলাইন ভিত্তিক সংগঠন তৈরীর চেষ্টা করছে। আগ্রহী ব্যক্তিগন  নির্বাচিত কমিটির মাধ্যমে স্থানীয়ভাবে নিজেদের সংগঠন পরিচালনা করতে পারবেন। শুধুমাত্র আমারপিক্স ‘গ্রুপ সহকমীবৃন্দ’ এই পরিকল্পনায় যুক্ত হতে পারবেন। গ্রুপগুলোতে প্রাপ্ত সহকর্মী পয়েন্ট এখানে যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। নিচের বিষয়গুলো আমাদের এই পরিকল্পনা প্রকাশে সাহস যুগিয়েছে এবং আশাবাদী করেছে-

 

  • নির্দিষ্ট কোনো অবস্থানে একই ধরনের মানসিকতা এবং দক্ষতার একাধিক মানুষ অবস্থান করলে সংগঠনের প্রয়োজনীয়তা তৈরী হয়।
  • স্বচ্ছ, স্বয়ংক্রিয় এবং সহজ নির্বাচন পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে যোগ্য ব্যক্তিদের সংগঠনের নের্তৃত্বে নির্বাচিত করা যায়।
  • যোগ্য ব্যক্তিদের মাঝে দায়িত্ব বন্টনের মাধ্যমে অনলাইনেই সফলভাবে সংগঠন পরিচালনা করা যায়।
  • সফল এবং সক্রিয় একটি সংগঠনের জন্য অনুদানদাতা এবং স্পন্সর খুঁজে পাওয়া কঠিন কোনো বিষয় নয়।
  • সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী একটি সংগঠন এমন সব পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারে, যা আগে কখনো হয়নি।

 

 

প্ল্যান ২১ এর উদ্দেশ্য

  • বিভাগ, জেলা ও থানা ভিত্তিক দক্ষ, আত্মবিশ্বাসী এবং নেতৃত্বদানে পারদর্শী মানুষদের খুঁজে বের করা এবং তাদের হাতে সংগঠনের দায়িত্ব অর্পন।
  • বিষয় ভিত্তিক দক্ষ ব্যক্তিদের মাধ্যমে দেশব্যপী ইভেন্ট আয়োজন এবং কনটেন্ট নিয়ন্ত্রন।
  • প্রতিটি গ্রুপ এবং লোকেশন ভিত্তিক সংগঠনের জন্য অনুদানদাতা এবং স্পন্সর প্রাপ্তির সুযোগ তৈরী।
  • ভিজুয়াল আর্ট বিষয়ে, বাংলাদেশী ফটোগ্রাফার এবং শিল্পীদের জন্য অনলাইন ভিত্তিক আয়ের নতুন উপায় খুঁজে বের করা।

 

 

প্ল্যান ২১ এর  লক্ষ্য (২০২১-২৩)

  • ৮ বিভাগে ৫০ জন করে ৪০০ সহকর্মীর আয়ের ব্যবস্থা।
  • ৬৪ জেলায় ২০ জন করে ১,২৮০ সহকর্মীর আয়ের ব্যবস্থা।
  • ৬৫০ থানায় ১০ জন করে ৬,৫০০ সহকর্মীর আয়ের ব্যবস্থা।

 

 

কে এ বিষয়ে আগ্রহী হতে পারেন?

  • ভিজুয়্যাল আর্টের প্রতি আগ্রহ এবং হাতে কিছুটা সময় থাকলে।
  • গ্রুপে, বিভাগে, জেলা অথবা থানায় নের্তৃত্ব দিতে আগ্রহী হলে।
  • ভিন্ন মাত্রার, কাল্পনিক এবং দীর্ঘ একটি যাত্রায় সহযাত্রী হতে চাইলে।

 

যে কোনো অনুদান শিল্পীকে উৎসাহ দেয়। শিল্পী যথাযথ উৎসাহ পেলে শিল্পের সমৃদ্ধি ঘটে। কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে, ১৮ কোটি মানুষের বাংলাদেশে ফটোগ্রাফার, ডিজাইনার, চিত্রকরদের প্রেরনা যোগানোর মতো আগ্রহী ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা খুবই নগন্য। আবার কেউ কেউ হয়তো শিল্পীদের উৎসাহ দিতে আগ্রহী; কিন্তু সরাসরি যোগাযোগ, স্বচ্ছতা এবং বিশ্বাসযোগ্যতার অভাবে অনুদানের ইচ্ছে হারিয়ে ফেলেন। অনুদান প্রদানের ক্ষেত্রে ২টি বিষয় গুরুত্বপূর্ন-

 

ক. অনুদানের উদ্দেশ্য

অনুদান দাতাগন শিল্পের প্রতি ভালোবাসা এবং সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে শিল্পীদের প্রেরনা যোগাতে অনুদান ঘোষনা করে থাকেন।  অনুদানদাতার চাহিদা মোতাবেক প্রদত্ত অনুদান যথাযথ ব্যবহার হলে তারা আত্মতৃপ্তি পান এবং তাদের উদ্দেশ্য সফল হয়।

 

  • আমারপিক্স.কম অনুদান সিস্টেম সহজ, স্বচ্ছ, স্বয়ংক্রিয় এবং দৃশ্যমান। দাতা নিজের পছন্দমতো অনুদানের ক্ষেত্র বাঁছাই করতে পারেন এবং মাস শেষে রিপোর্ট দেখে প্রদত্ত অনুদানের ব্যবহার সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেন।

 

 

খ. বন্টন প্রক্রিয়া

পৃথিবীতে বন্টন প্রক্রিয়া জটিল একটি বিষয়। ক্ষেত্রবিশেষে দায়িত্বপ্রাপ্তদের অদক্ষতা, অযোগ্যতা এবং স্বার্থের কারনে ঘোষিত অনুদান সঠিক হাতে পৌছেনা। তাছাড়া অনুদান পাওয়ার যোগ্য ব্যক্তিদের খুঁজে পেতে পরিশ্রম করতে হয় এবং তাদের হাতে তাদের প্রাপ্য পৌছাতে জটিল প্রক্রিয়া অনুসরন করতে হয়।

 

  • আমারপিক্স.কম নেটওয়ার্কে ‘অনুদান’ বন্টনের দায়িত্ব মানুষের হাতে থাকেনা। নেটওয়ার্কের ‘AI সিস্টেম’ নির্ধারিত সময়ে, নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে, প্রাপ্য অনুদান তাদের একাউন্টে স্থানান্তর করে।
  • কারা অনুদান পেয়েছে, কেনো পেয়েছে, কোথায় পেয়েছে এবং কি পরিমান পেয়েছে; তা রিপোর্ট আকারে প্রকাশ করা হয়।
  • দাতা প্রয়োজনে অনুদানপ্রাপ্তদের পরিচয় পরীক্ষা করে স্বচ্ছতা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেন।
  • প্রক্রিয়াটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিচালিত হয়, ফলে এখানে কেউ ১পয়সাও প্রাপ্য হলে তা পরিশোধ করা সম্ভব হয়।

 

শিল্পী এবং শিল্পের জন্য প্রদত্ত অনুদানকে ‘শিল্পানুদান’ হিসেবে উল্ল্যেখ করা হয়েছে। আমারপিক্স.কম বাংলাদেশী শিল্পী এবং অনুদানদাতা; উভয়ের জন্য স্বচ্ছ, স্বয়ংক্রিয় এবং বিশ্বাসযোগ্য একটি অনলাইন ভিত্তিক ‘অনুদান সিস্টেম’ উন্নয়নের চেষ্টা করছে। ৩টি উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে এই অনুদান সিস্টেম  তৈরী করা হচ্ছে-

 

(১) ফটোগ্রাফার-ডিজাইনারদের সহযোগিতা।

 

(২) ভিজুয়াল আর্ট বিষয়ক ‘সংগঠকদের’ সহযোগিতা।

 

(৩) ভিজুয়াল আর্ট বিষয়ক ‘সংগঠনকে’ সহযোগিতা। 

 

এখানে ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠানের নামে সর্বনিম্ন ১০টাকা অনুদান ঘোষনা করা যায় এবং ৩ মিনিটেরও কম সময়ে বিষয়টি সম্পন্ন করা যায়। বর্তমানে ৩টি ক্ষেত্রে অনুদান প্রদান করা যায়-   

 

 

ক) নির্দিষ্ট বিষয়ের গ্রুপে-

অনুদানদাতা পছন্দ অনুযায়ী বিষয় ভিত্তিক গ্রুপগুলোতে অনুদান দিতে পারেন, যেমন- প্রকৃতি, জলবায়ু, পাখি, শিশু, মানুষ, জীবনধারা, অবকাঠামো; ইত্যাদি। গ্রুপে প্রাপ্ত অনুদান গ্রুপের জনপ্রিয় শিল্পী, পরিচালনা কমিটি এবং সংগঠনের মাঝে বন্টন করা হয়। যেমন- ‘পাখি’ গ্রুপে অনুদান দিলে ‘পাখি’ বিষয়ে যারা ফটোগ্রাফি করেন, মাস শেষে তাদের মাঝে ঘোষিত অনুদান বন্টন হবে।

 

খ) নির্দিষ্ট এরিয়া ক্লাবে-

অনুদানদাতা নির্দিষ্ট একটি এরিয়া বা স্পটে  অনুদান দিতে পারেন। বাংলাদেশের ৮ বিভাগ, ৬৪ জেলা এবং ৬৫০ থানা’র প্রতিটিতে স্বতন্ত্রভাবে অনুদান দেয়া যায়। মাস শেষে ঘোষিত অনুদান বন্টন হয়।

 

গ) নির্দিষ্ট ডিভাইসের ক্লাবে-

অনুদানদাতা নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড ভিত্তিক ডিভাইস ক্লাবে অনুদান দিতে পারেন।  ঘোষিত অনুদান মাস শেষে উক্ত ডিভাইস ক্লাবের জনপ্রিয় ফটোগ্রাফার, পরিচালনা কমিটি এবং সংগঠনের মাঝে বন্টন করা হয়। 

 


 

প্রাপ্ত শিল্পানুদান বন্টন প্রক্রিয়া-

প্রাপ্ত ‘শিল্পানুদান’ প্রতিমাসের শেষে আভ্যন্তরীন ৩টি ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্টন করা হয়-

 

  • ৭০% অনুদান বিষয় গ্রুপ, এরিয়া এবং ডিভাইস ভিত্তিক সংগঠনের ‘মাসিক জনপ্রিয় ২০জন সহকর্মী’র মাঝে অবস্থান/ক্রম অনুযায়ী বন্টন করা হয়। এখানে ১ম ব্যক্তি সর্বোচ্চ  এবং ২০তম ব্যক্তি সর্বনিম্ন হারে অনুদান পায়।

  • ২০% অনুদান সংগঠনের কমিটি সদস্যদেরকে দায়িত্বপালনের বিপরীতে, মাসিক সম্মানী হিসেবে পরিশোধ করা হয়। কমিটি না থাকলে, এই বরাদ্দকৃত ২০% উক্ত সংগঠনের সঞ্চয় তহবিলে জমা হয়। ভবিষ্যতে কমিটি/এডমিন প্যানেল নির্বাচিত হলে তারা এই সঞ্চয় ব্যবহার করতে পারেন।
  • ১০% অনুদান সংগঠনের ‘সঞ্চয় তহবিলে’ স্থানান্তর করা হয়। সংগঠনের নির্বাচিত কমিটি বা এডমিন প্যানেল এই ‘সঞ্চয় তহবিল’ ব্যবহার করে ইভেন্ট আয়োজন এবং সাংগঠনিক প্রয়োজনে ক্যাশ টাকায় রূপান্তর করতে পারেন।

 

 

প্রাপ্ত কয়েন দিয়ে যা করা যায়-

- ছবি-চিত্র ক্রয়-বিক্রয়

- ‘কয়েনশপে’ পণ্য ক্রয়

- প্রদর্শনীতে ‘অংশগ্রহন ফি’

- কনটেস্টে পুরস্কার ঘোষনা

- আর্ট মেন্টর সেকশনে অর্ডার

- ক্যামবাজার বিজ্ঞাপন ফি প্রদান

- সদস্যদের ব্যক্তিগত উপহার প্রদান

- পেইজে ব্যালেন্স ট্রান্সফার

- বিকাশ-নগদের মাধ্যমে টাকায় ক্যাশ আউট

 


 

অনুদান প্রাপ্তির সম্ভাব্য ক্ষেত্র-

 

 

  • মানসম্মত কনটেন্ট পোস্ট করা হলে ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের নিকট থেকে অনুদান প্রাপ্তির সম্ভাবনা তৈরী হয়।

  • বিষয় গ্রুপে এবং এরিয়া ক্লাবে ১ হাজার সহকর্মী যুক্তের পর স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে অনুদান প্রাপ্তির চেষ্টা করা হবে।

  • বিষয় গ্রুপে ৩ হাজার সহকর্মী যুক্ত হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ে। যেমন- কৃষি গ্রুপের জন্য কৃষি মন্ত্রনালয়, শিক্ষা গ্রুপের জন্য শিক্ষা মন্ত্রনালয়ে যোগাযোগ করা হবে। 
  • ডিভাইস ক্লাবে ৫ হাজার সদস্য যুক্ত হওয়ার পর ডিভাইস বা গ্যাজেট কোম্পানীগুলোর সাথে অনুদানের জন্য যোগাযোগ করা হবে। 
  • এছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠান, সংগঠন, বিদেশী প্রতিষ্ঠান থেকে অনুদানপ্রাপ্তির চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

 

ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠানের নামে অনুদান ঘোষনা করা যায়। ২টি উপায়ে অনুদানকারী অনুদান ঘোষনা করতে পারেন-

 

ক) একাউন্ট কয়েন থেকে

আমারপিক্স.কম নেটওয়ার্কে সকল সদস্য এবং তাদের তৈরীকৃত পেইজের নিজস্ব একাউন্ট সিস্টেম রয়েছে। উক্ত একাউন্টের ‘কয়েন’ থেকে ঘোষিত অনুদান পরিশোধ করা যায়। একাউন্টে সমপরিমান কয়েন না থাকলে ‘কয়েন’ লোড করে নেয়া যায়।

 

খ) ক্যাশ টাকার মাধ্যমে

এর মাধ্যমে নেটওয়ার্কে একাউন্ট তৈরী ছাড়াই অনুদান দেয়া যায়। এখানে দাতার প্রদত্ত ফোন নম্বর এবং নাম তার পরিচয় হিসেবে বিবেচিত হবে। দাতা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হলে, পরিচয় গোপন রাখতে পারবেন।

 

 

কিভাবে অনুদান দিবেন?

 

  • যে গ্রুপ, বিভাগ, জেলা, থানায় অথবা ডিভাইস ক্লাবের সদস্যদের অনুদান দিতে চান, তার প্রোফাইল ব্যানারে প্রদর্শিত [অনুদান] বাটন ক্লিক করুন।
  • দাতা নির্বাচন করুন। এখানে নিজের অথবা প্রতিষ্ঠানের নামে অনুদান ঘোষনা করা যায়।
  •  প্রতিমাসে কত অনুদান দিবেন এবং কয় মাস দিবেন, তা নির্বাচন করুন। পাশে টাকায় এর পরিমান প্রদর্শিত হবে।
  • অনুদান ঘোষনার সাথে সাথে দাতা এবং গ্রহীতার প্রোফাইলে অনুদান সম্পর্কিত তথ্য প্রকাশ হয়।

 

 

 

প্রতিটি নির্দিষ্ট গ্রুপ, বিভাগ, জেলা, থানা এবং ডিভাইস ক্লাবের ব্যানারে সর্বোচ্চ অনুদানদাতার নাম প্রকাশ করা হয়। নির্দিষ্ট অংকের অনুদান ঘোষনার পর উক্ত গ্রুপ/এরিয়ার অনুদানদাতাদের নামের পাশে ক্যাটাগরী ব্যাজ যুক্ত হবে। প্রদত্ত অনুদানের পরিমান অনুযায়ী দাতাদের ৬টি ক্যাটাগরীতে ভাগ করা হয়।

 

১। স্টার্টার        -  ১ হাজার ডিজিটাল কয়েন

২। ব্রোঞ্জ          - ১০ হাজার ডিজিটাল কয়েন

৩। সিলভার     -    ১ লাখ ডিজিটাল কয়েন

৪। গোল্ড         -  ১০ লাখ ডিজিটাল কয়েন

৫। প্লাটিনাম     - ৫০ লাখ ডিজিটাল কয়েন

৬। ডায়মন্ড     -   ১ কোটি ডিজিটাল কয়েন

 

 

অনুদান শর্তাবলী

 

  • সর্বনিম্ন ১০টাকা অনুদান ঘোষনা করা যায়।
  • আমারপিক্স.কম অনুদান সিস্টেমে ১টাকা = ১০০ ডিজিটাল কয়েন হিসেবে রূপান্তরিত হয়।
  • প্রদত্ত অনুদান পরের মাসে জনপ্রিয় সহকর্মীদের মাঝে বন্টন করা হয়।
  • অনুদানদাতা কোন বিষয়ে, কতো অনুদান দিয়েছেন; এবং অনুদানপ্রাপ্ত ব্যক্তি/গ্রুপ/স্পট কার নিকট থেকে, কত অনুদান পেয়েছে; তা রিপোর্ট আকারে প্রকাশ করা হয়।

  • প্রদত্ত অনুদান কর, ভ্যাট এবং সার্ভিস চার্জ মুক্ত। কিন্তু অনুদান গ্রহীতা প্রাপ্ত অনুদান ‘টাকা’য় ক্যাশ আউটের সময় TDS (TAX DEDUCTED AT SOURCE)  প্রযোজ্য হবে।

  • নির্দিষ্ট শর্তাবলী এবং নীতিমালার আওতায় এই অনুদান সিস্টেম পরিচালিত হয়।
  • আমারপিক্স.কম দেশীয় শিল্পীদের সুবিধার্থে কাল্পনিক একটি ধারনাকে বাস্তবায়নের চেষ্টা করছে। তাই অনুদানদাতা এবং গ্রহীতার দায়িত্ব হবে এই সিস্টেমের বন্টন প্রক্রিয়ার ভুলত্রুটি, গড়মিলগুলো খুঁজে বের করা।

 

গ্রুপগুলোর সক্রিয় সহকর্মীবৃন্দ স্বয়ংক্রিয় অনলাইন নির্বাচনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করে প্রতিটি গ্রুপ, বিভাগ, জেলা এবং থানা ভিত্তিক সংগঠনগুলোকে নের্তৃত্ব নিতে পারবেন। দায়িত্বপ্রাপ্তদের ‘এডমিন’ এবং কমিটিকে ‘এডমিন প্যানেল’ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। এডমিন প্যানেল সদস্যবৃন্দ অনলাইনেই সংগঠন পরিচালনা এবং নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন।

 

সংগঠনের প্রয়োজনীয়তা

  • সম-মানসিকতা এবং দক্ষতার একাধিক মানুষ চেষ্টা করলে একটি নতুন ধরনের সংগঠন প্রতিষ্ঠা করতে পারে।
  • সঠিক নির্বাচন পদ্ধতি প্রয়োগ করতে পারলে, যোগ্য ব্যক্তিদের সংগঠনের নের্তৃত্বে নির্বাচিত করা যায়।
  • যোগ্য নের্তৃত্ব এবং দলগত প্রচেষ্টায় একটি সংগঠনের সফল হতে, খুব বেশি সময়ের দরকার পড়েনা।
  • সফল একটি সংগঠনের জন্য অনুদানদাতা, স্পন্সর এবং বিজ্ঞাপনদাতা খুঁজে পাওয়া কঠিন কোনো বিষয় নয়।
  • সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী একটি সংগঠন এমন সব পরিকল্পনা করতে পারে, যা আগে কখনো হয়নি।

 

 

কমিটি তৈরীর  উদ্দেশ্য

  • ভিজুয়াল আর্ট বিষয়ে সারা বাংলাদেশে নের্তৃত্বদানে আগ্রহী ব্যক্তিদের মাঝে নেটওয়ার্ক তৈরী।
  • ফটোগ্রাফার এবং ডিজাইনারদের জন্য নতুন ধরনের আয়ের পথ খুঁজে বের করা।
  • অনুদান, বিজ্ঞাপন এবং অন্যান্য আয়ের মাধ্যমে সংগঠনের আর্থিক সক্ষমতা অর্জন।
  • একদম অপরিচিত অনেকগুলো মানুষের মাঝে বিশ্বাসযোগ্য সাংগঠনিক সম্পর্ক তৈরী।
  • একই মানসিকতার যোগ্য ব্যক্তিদের সাথে সম্ভাবনা, পরিকল্পনা, দায়িত্ব এবং মুনাফা ভাগাভাগি।

 

 

কমিটি ব্রান্ডিং-

  • সংগঠন সদস্যগনের মতামতের ভিত্তিতে গ্রুপ/এরিয়ার নিজস্ব লোগো তৈরী হবে।
  • নিজস্ব মোবাইল নম্বর, ই-মেইল, কার্ড্, প্যাড এবং ইভেন্ট সাটিফিকেট।
  • অনুদানদাতা, স্পন্সর এবং বিজ্ঞাপনদাতাদের প্রস্তাব পাঠানোর জন্য নির্ধারিত অনলাইন ফরম।
  • প্রতিটি বিভাগীয় কমিটির স্বতন্ত্র ফেসবুক গ্রুপ এবং ইউটিউব চ্যানেল।

 

 

২০২১-২৩ সালের সাংগঠনিক লক্ষ্য

  • ৮ বিভাগে ৫০ জন করে ৪০০ সহকর্মীর আয়ের ব্যবস্থা।
  • ৬৪ জেলায় ২০ জন করে ১,২৮০ সহকর্মীর আয়ের ব্যবস্থা।
  • ৬৫০ থানায় ১০ জন করে ৬,৫০০ সহকর্মীর আয়ের ব্যবস্থা।

 

 

গ্রুপ কমিটির আয়

  • প্রাপ্ত অনুদানের ৩০% (মাসিক সম্মানী ২০% + সঞ্চয় ১০%)।
  • গ্রুপে প্রাপ্ত বিজ্ঞাপনের লভ্যাংশ।
  • অনলাইন/অফলাইন কনটেস্ট, প্রদর্শনী, ওয়াকশপ, ফটোওয়াক আয়োজন।
  • ভিজুয়াল আর্ট বিষয়ে অনলাইন/অফলাইন ট্রেনিং আয়োজন।

  • অন্যান্য।

 

 

এরিয়া (বিভাগ/জেলা/থানা) কমিটির আয়

  • এরিয়াতে প্রাপ্ত অনুদানের ৩০%।
  • এরিয়াতে প্রাপ্ত বিজ্ঞাপনের লভ্যাংশ।
  • এরিয়া ভিত্তিক কনটেস্ট, প্রদর্শনী, ওয়াকশপ, ফটোওয়াক আয়োজন।
  • ভিজুয়াল আর্ট বিষয়ে  এরিয়া ভিত্তিক অনলাইন/অফলাইন ট্রেনিং আয়োজন।
  • ফটোগ্রাফি এবং এক্সেসরিজ ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য স্থানীয় পর্যায়ে হলিডে হাট আয়োজন।
  • অন্য বিভাগ/জেলা থেকে আগত ফটোগ্রাফি গ্রুপকে সহযোগিতা।
  • অন্যান্য।

 

গ্রুপ কমিটির মাসিক শিডিউল

 

  • গ্রুপে পোস্টকৃত কনটেন্ট অনুমোদন/এপ্রুভ করা। 
  • গ্রুপের মাসিক সেরা সহকর্মীদের খুঁজে বের করতে জুরি ভোট প্রদান। 
  • ব্যাক্তিগত সম্পর্ক উন্নয়নে প্রতিমাসে জুম/স্কাইপের মাধ্যমে ১ঘন্টার অনলাইন মিটিং। স্বয়ংক্রিয় শিডিউলে বিষয় দেয়া থাকবে।
  • গ্রুপ সঞ্চয় তহবিলের ‘কয়েন’ পুরস্কার হিসেবে ঘোষনা করে প্রতিমাসে ১টি অনলাইন কনটেস্ট আয়োজন। কনটেস্টের বিষয় অবশ্যই গ্রুপের নাম/ক্যাটাগরীর সাথে সম্পর্কযুক্ত হতে হবে।
  • গ্রুপের মাসিক সেরা ২০ কনটেন্ট দিয়ে ১টি ভিডিও তৈরী করে ফেসবুক এবং ইউটিউবে পোস্ট।

 

 

বিভাগীয় কমিটির মাসিক শিডিউল

 

  • ব্যাক্তিগত সম্পর্ক উন্নয়নে প্রতিমাসে জুম/স্কাইপের মাধ্যমে ১ঘন্টার অনলাইন মিটিং। শিডিউলে স্বয়ংক্রিয় বিষয় দেয়া থাকবে।
  • বিভাগীয় সঞ্চয় তহবিলের ‘কয়েন’ পুরস্কার হিসেবে ঘোষনা করে, প্রতিমাসে ১টি অনলাইন কনটেস্ট আয়োজন।
  • বিভাগের মাসিক সেরা ২০ইমেজ দিয়ে ১টি ভিডিও তৈরী করে ফেসবুক এবং ইউটিউবে পোস্ট।
  • বিভাগীয় ফেসবুক গ্রুপ এবং ইউটিউব চ্যানেল পরিচালনা।
  • বিভাগীয় ইভেন্ট এবং কনটেন্টসমূহ প্রচার।

 

 

বিভাগীয় কমিটির ভবিষ্যত লক্ষ্য

 

  • প্রতিমাসে আয়োজিত কনটেস্টের বিজয়ী ছবি/চিত্র নিয়ে ৩ মাস পরপর স্থানীয় গ্যালারীতে প্রদর্শনী আয়োজন।
  • বিভাগীয় শহরে ওয়াকশপ, ফটোওয়াক আয়োজন।
    নির্দিষ্ট কোনো স্থানে আলোকচিত্র, ডিজাইন, পেইন্টিং, ক্যামেরা, লেন্স এবং ফটোগ্রাফি এক্সেসরিজ বিক্রয়ের জন্য ‘হলিডে হাট’ আয়োজন।

  • অন্য বিভাগ থেকে আসা ফটোগ্রাফি ট্যুর গ্রুপকে সহযোগিতা।

  • প্রতি সপ্তাহের নির্দিষ্ট দিনে শিক্ষানবীশ ফটোগ্রাফার এবং ডিজাইনারদের জন্য ফেসবুকে পরামর্শমূলক লাইভ ইভেন্ট আয়োজন।

  • ফটোগ্রাফার এবং ডিজাইনারদের জন্য ১মাস, ৩মাস, ৬মাস, ১বছর মেয়াদী অনলাইন এবং অফলাইন ট্রেনিং আয়োজন।

  • কমিটির সঞ্চয় তহবিল সক্ষমতা অর্জনের পর বিভাগীয় শহরে কমপক্ষে ৩০০ স্কয়ার ফুটের অফিস প্রতিষ্ঠা।

 

 

এছাড়াও প্রতি মাসের শেষে প্রতিটি গ্রুপ এবং বিভাগীয় কমিটির সদস্যগন একে অন্যকে রিভিউ দিবেন। এই রিভিউ সিস্টেম কমিটি সদস্যদের সক্রিয়তা পরিমাপে ব্যবহার করা হয়।  এই পয়েন্ট ‘এডমিন পয়েন্ট’ হিসেবে অভিহিত হবে, যা ভবিষ্যতে উক্ত সদস্যের জাতীয় পর্যায়ে দায়িত্ব পালনের যোগ্যতা নির্ধারনে সহায়তা করবে।  শেষ ৩মাসের গড় ‘এডমিন পয়েন্ট’ ৩০% এর নিচে হলে উক্ত সদস্য এডমিন প্যানেল/কমিটি থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাদ পরবেন। 

 

জেলা কমিটির মাসিক শিডিউল

২০২২ সালে জেলা কমিটি অপশন রিলিজ করার পূর্বে প্রকাশ করা হবে।

 

থানা কমিটির মাসিক শিডিউল

২০২৩ সালে থানা কমিটি অপশন রিলিজ করার পূর্বে প্রকাশ করা হবে।

 

কমিটি পরিচালনা টুলস

  • গ্রুপ/এরিয়া নিয়ন্ত্রন এবং পরিচালনার জন্য ড্যাশবোর্ড।
  • মাসিক আয়-ব্যয়ের উন্মুক্ত রিপোর্টিং সিস্টেম।

 

যে কোনো বিষয় গ্রুপ, বিভাগ, জেলা, থানা এবং ডিভাইস ক্লাবে নির্দিষ্ট সংখ্যক সহকর্মী/সদস্য যুক্ত হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমিটি নির্বাচন প্রক্রিয়া চালু হবে।

 

বিষয় গ্রুপ = ১,০০০ সদস্য

থানা ক্লাব = ১,০০০ সদস্য

জেলা ক্লাব = ২,০০০ সদস্য

বিভাগ ক্লাব = ৩,০০০ সদস্য

ডিভাইস ক্লাব  = ৫,০০০ সদস্য

 

 

ধাপ ১ - প্রার্থীতা ঘোষনা (১০ দিন)

নির্ধারিত সময়ে গ্রুপ/স্পটগুলোর সর্বোচ্চ পয়েন্ট প্রাপ্ত ৩০সহকর্মী স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি ‘প্রাথী ফরম’ পাবেন। ফরমে ৫টি পদ এবং প্রতিটি পদের নির্দিষ্ট দায়িত্ব উল্লেখ থাকে। প্রতিটি পদে ২জন করে মোট ১০জনের কমিটি গঠন হবে।

 

১। মেন্টর/জুরি- ৪জন

কনটেন্ট এপ্রুভাল, মাসিক ইভেন্ট আয়োজন, ইভেন্ট জুরি দায়িত্ব, মাসে ১টি টিউটোরিয়াল/টেকনিক্যাল ফিচার।

 

২। পরিকল্পনাকারী - ২জন

সদস্যদের সাথে সমন্বয়, মাসিক মিটিং আয়োজন,  যোগাযোগ রক্ষা, রিপোর্ট তৈরী, অন্যান্য।

 

৩। কনটেন্ট মেকার - ২জন

মাসের জনপ্রিয় ২০ কনটেন্ট দিয়ে ১টি ভিডিও তৈরী। নিজেদের গ্রুপ/এরিয়াতের তথ্য দিয়ে ১টি ভিডিও তৈরী। 

 

৪। প্রচারকারী - ২জন

কমিটির ফেসবুক পেইজ/ইউটিউব চ্যানেল পরিচালনা, নেটওয়ার্ক সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর।

 

আগ্রহী সহকর্মী পছন্দমতো পদবী নির্বাচন এবং অন্যান্য তথ্য উল্ল্যেখ করে পোস্টের পর, প্রার্থী লিষ্টে তার নাম প্রকাশ হবে। প্রার্থীতা ঘোষনা এবং বাতিলের সময়সীমা ১০দিন। যে কেউ এই সময়ের মধ্যে নিজের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করতে পারবেন। ১০দিন পর চুড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় ২০জনের নাম প্রকাশ হবে। সহকর্মী হিসেবে প্রাপ্ত পয়েন্ট, বিভিন্ন অর্জন এবং অন্যান্য যোগ্যতা এই চুড়ান্ত প্রার্থী তালিকা তৈরীতে ভূমিকা রাখে।

 

 

ধাপ ২ - ভোটিং প্রক্রিয়া (৫দিন)

এখানে সবাই ভোট দিতে পারেনা। চুড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় থাকা প্রার্থীরা শুধুমাত্র নিজ নিজ তালিকার বাকী ১৯জন প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন। যেমন- ‘ঢাকা বিভাগের’ ২০জন প্রার্থীদের প্রতিজন বাকি ১৯জন প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবেন। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে দক্ষদের মাধ্যমে দক্ষদের নির্বাচন এবং তাদের পছন্দমতো এডমিন সহকর্মী বাঁছাই করা। কোনো কমিটিতে কাছাকাছি মানসিকতা এবং দক্ষতা সম্পন্ন সদস্য না থাকলে দলগতভাবে সফলতা অর্জন করা কঠিন একটি বিষয়।

-

প্রতিটি ভোটে ৫০ পয়েন্ট থাকে। আপনি ভোটার হিসেবে একজন প্রার্থীকে ৫টি বিষয়ে ৫-৫০ পয়েন্ট প্রদান করতে পারবেন। ভোট দেয়া জরুরী। কারন আপনার প্রদত্ত প্রতিটি ভোটের বিপরীতে আপনার প্রাপ্ত ভোট পয়েন্টের সাথে (যা অন্যরা আপনাকে দিয়েছে)  ৫পয়েন্ট করে যোগ হয়। অর্থাৎ আপনি তালিকার বাকী ১৯ প্রার্থীকে ভোট দিয়ে (১৯ x ৫) = ৯৫ পয়েন্ট নিজের প্রাপ্তভোট পয়েন্টের সাথে যোগ করতে পারবেন। প্রার্থীর তথ্য এবং পরিচয় দেখে, বুঝে যোগ্য ব্যক্তিকে সঠিক ভোট দিতে চেষ্টা করুন। কারন এই প্রার্থীরাই আপনার সংশ্লিষ্ট গ্রুপ/এরিয়াতে আপনার অংশীদার হয়ে ভবিষ্যত সফলতা অর্জনে সহায়তা করবে। 

 

আপনার প্রদত্ত প্রতিটি ভোটের লগ থাকবে, যা শুধুমাত্র আপনি দেখবেন। ধরা যাক আপনি [করিম] নামে একজন প্রার্থীকে ভোট দিয়েছেন। [করিমকে] দেয়া আপনার ভোট পয়েন্টের সাথে, [করিমকে] দেয়া অন্যান্য ভোটারদের প্রদত্ত মোট ভোট পয়েন্টের পার্থক্য প্রকাশ হবে। আপনি [করিমকে] ওভারভ্যালু করেছেন, নাকি আন্ডারভ্যালু করেছেন; তা দেখানোর জন্য।

 

ধাপ ৩ - কমিটি ঘোষনা

ভোটিং সময়সীমা ৫দিন। নির্ধারিত সময়ে সর্বোচ্চ ভোট পয়েন্ট প্রাপ্ত ১০ জনকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিজ গ্রুপ/এরিয়াতের কমিটি সদস্য হিসেবে ঘোষনা/প্রকাশ করা হবে। নির্বাচিত এডমিন প্যানেলের সদস্যরা গ্রুপ এবং স্পট পরিচালনার জন্য সিস্টেমে প্রয়োজনীয় অপশন পাবেন। তাদের নাম এবং পরিচয় উক্ত গ্রুপ অথবা এরিয়াতের [এবাউট] সেকশনে প্রকাশ হবে। এই কমিটি নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। পরবর্তী নির্বাচনে একই প্রক্রিয়ায় নতুন এডমিন প্যানেল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

 

কমিটি সংক্রান্ত জরুরী তথ্য-

  • বছরের মে মাসের পর কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিতি হবেনা।  প্রয়োজনীয় সহকর্মী সংযুক্তির মাধ্যমে কোনো ক্লাব নির্বাচনের যোগ্য হলেও পরবর্তী বছরের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে।
  • ‘বিভাগ’, ‘জেলা’, এবং ‘থানা’ নির্বাচন ৩টি ভিন্ন সময়ে অনুষ্ঠিত হবে।
  • নির্বাচিত হলে অবশ্যই দায়িত্ব নিতে হবে। সদস্য প্রয়োজনে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিতে পারবে। কোনো সদস্য অব্যহতি নিলে অথবা বাদ পড়লে চুড়ান্ত তালিকার ১১ নম্বর ব্যাক্তি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমিটিতে যুক্ত হবে।
  • মাস শেষে কমিটির সদস্যদের একে অন্যকে রিভিউ দেয়ার ক্ষেত্রে ওভারভ্যালু এবং আন্ডারভ্যালু পরীক্ষা করা হবে।
  • কমিটি সদস্যদের ঐক্যমতে মাসিক কর্মপরিকল্পনার বাইরেও স্পন্সর সহযোগিতায় ইভেন্ট আয়োজন করা যাবে।
  • প্রতিটি এডমিন প্যানেল তাদের কার্যক্রম নিউজফিডে পোস্ট করতে পারবেন।
  • কমিটির মেয়াদের শেষ মাসে কোনো ইভেন্ট আয়োজন করা যাবেনা।
  • শেষ মাসের আয় কমিটির সদস্যদের মাঝে বন্টন না হয়ে গ্রুপ/এরিয়ার একাউন্টে যোগ হবে।

 

 

সাংগঠনিকভাবে সফল হবে, এমন একটি এডমিন প্যানেল নির্বাচন করা সহজ বিষয় নয়। আমারপিক্স.কম সম্ভাব্য কয়েকটি উপায় নিয়ে বিষয়টি বাস্তবায়নে চেষ্টা করছে। আমাদের চিন্তা-ভাবনায় অসঙ্গতি এবং টেকনিক্যাল অনেক কারনে সিস্টেমটি পরিপূর্ন এবং সমস্যামুক্ত নয়। চাহিদা, বাস্তব পরিস্থিতি এবং অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে ধীরে ধীরে সিস্টেমটিকে উত্তরোত্তর উন্নত এবং সহজ করার প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। সদস্যদের সুচিন্তিত মতামত এবং উপদেশ এতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।

 

 

কমিটি শর্তাবলী

  • বিভাগ, জেলা, এবং থানা নির্বাচন ৩টি ভিন্ন সময়ে হবে। [নির্বাচনের সময়] এবং [ভোটদানের শেষ সময়] জানিয়ে দেয়া হবে।

 

0.0254
বন্ধ করুন  
  • হোমপেইজ
  • আমারপিক্স নোটিশ
  • কাব্যচিত্র
  • অনলাইন কনটেস্ট
  • ক্যাপশন কনটেস্ট
  • অনলাইন প্রদর্শনী
  • সদস্য লিষ্ট
  • দেশী - বিদেশী ইভেন্ট
  • আর্ট জব
  • বিষয় গ্রুপ
  • এরিয়া ক্লাব
  • ডিভাইস ক্লাব
  • ভিজুয়াল আর্ট মেন্টর
  • প্রাতিষ্ঠানিক পেইজ
  • কয়েণ শপ
  • ছবির খবর
  • জরুরী তথ্য
  • ফটোগ্রাফি বিষয়
  • ফটোগ্রাফি পেশা
  • ক্যামবাজার
  • সেরা ২০
  • আমাদের সম্পর্কে
  • আমারপিক্স টিম
  • লগইন
  • <pt>